নিউজডেস্ক: ভালোবাসা আসলে কি? যার কারনে মানুষ নিজের জীবনটাও বিসর্জন দিতে একলহমায় প্রস্তুত হয়ে যায়! প্রেমিকাকে পাওয়া যাবে না তাই জীবনটাই বিসর্জন দিল প্রেমিক।কিন্তু এরজন্য দায়ী কে? দায়ী কারা? বৃহস্পতিবার চাঁচল থানার নয়নপুর-গৌরীপুর এলাকায় ঘটে যায় এই মর্মান্তিক ঘটনা। বাসুদেব মহলদার (২০) নামে একযুবকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয় তারই ঘরে।ওই যুবকের পরিবারের দাবি,এলাকার এক কিশোরীর সঙ্গে ওই যুবকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
কিশোরীর পরিবারের তরফে সম্পর্ক মানেননি।কিশোরী ও যুবক লুকিয়ে বিয়ে করার জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়।মেয়ের বাড়ির তরফে খোঁজাখুজি শুরু হয়।পাশের একটি গ্রাম থেকে সন্ধ্যা নাগাদ তাদের ধরে ফেলে মেয়ের বাড়ির লোকজনেরা।মেয়ে নাবালিকা,প্রলোভন দেখিয়ে বাড়ির মেয়েকে তুলে নিয়ে এসেছে ছেলে।এই অভিযোগ তুলে যুবককে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।পাশাপাশি,মেয়ের গ্রামে একটি সালিশি সভা ডাকা হয়।সেখানে যুবককে দায়ী করে মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করা হয় বলে অভিযোগ।যুবকের পরিবার সালিশি সভায় জরিমানার বড় অঙ্কের টাকাও দিয়ে দেয় বলে দাবি।
তারপরে সালিশি সভা থেকে রাতেই যুবককে নিজের বাড়িতে আনেন তার বাবা।যুবকের বাবার দাবি,ছেলেকে মারধর এবং সালিশি সভায় জরিমানা করার জন্যই বাড়ির ছেলে শোওয়ার ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে।মৃত যুবকের বাবা দিলীপ মহলদার অভিযোগ করে বলেন,মেয়ের পরিবারের অত্যাচারেই ছেলে আত্মঘাতী হয়েছে।তাদের শাস্তির দাবিতে থানায় অভিযোগ করব।
- ঘরের কাছেই
- তিলোত্তমা, তামান্না…
- রামগঞ্জ এলাকায় বাইক ও ছোটো গাড়ির সংঘর্ষে মৃত এক
- নতুন করে ইসলামপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে রথযাত্রা শুরু করলো পঞ্চায়েত প্রধান ও প্রতিনিধিরা
- ২১ শেষ জুলাইয়ের প্রস্তুতি শুরু ইসলামপুর