মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের অন্তর্গত ট্যাংটা ঘাট ব্রিজের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ফুলহার নদীর একাংশ। সেখান থেকেই এবার মাটি কাটার অভিযোগ উঠছে এক ইটভাঁটা মালিকের বিরুদ্ধে। শনিবার এবং রবিবার করে কাটা হচ্ছে মাটি। নদী থেকে মাটি কাটার অনুমতি প্রশাসন কি ভাবে দিচ্ছে তা নিয়ে উঠে যাচ্ছে প্রশ্ন? প্রায় ১০ থেকে ১১ ফিট করে মাটি কাটা হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এলাকায় “রোজ” ভাটা নামে একটি ইটভাটা রয়েছে। সূত্রের খবর এই ইটভাটা বৈধ নয়। রোজ ইটভাটার মালিকের নির্দেশেই এই মাটি কাটা হচ্ছে বলে জানা গেছে।সেই মাটি চলে যাচ্ছে ইটভাটাতে।এমনকি বিহারে পাচার হচ্ছে বলেও অভিযোগ। প্রশাসনের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। অবৈধ মাটি কাটা রুখতে প্রশাসন বারবার কড়া বার্তা দিলেও বাস্তবে তার প্রতিফলন হচ্ছে না বলে দাবি এলাকাবাসীর।প্রসঙ্গত হরিশ্চন্দ্রপুর এলাকায় অবৈধ ভাবে মাটি কাটার খবর প্রচারিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে।মাটিকাটা রুখতে গঠন হয়েছে প্রশাসনিক কমিটি। কিন্তু তারপরেও কেন মাটি কাটা বন্ধ করা যাচ্ছে না এই নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠছে।