নিউজডেস্ক:উত্তর দিনাজপুর জেলার কালিয়াগঞ্জের কুনোর হাঁটপাড়া গ্রামে ধান খেতে গিয়ে ষাঁড়ের মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষোভ ছড়ালো এলাকায়। গজেন প্রামানিক নামে এক কৃষকের জমিতে সোমবার সকালে ষাঁড়ের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ধান বাঁচাতে নিজের জমির সীমানায় বিদ্যুৎ তাঁরের বেড়া দিয়েছিল গজেন প্রামানিক। সেই বিদ্যুৎতের কারনে ষাঁড়ের মৃত্যু হয়েছে। গ্রামবাসীদের তোলা অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি গজেনের পুত্র পেশায় সিভিকপুলিশ গৌতম প্রামানিকের। এদিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত গৌতম বলেন, সকালে ষাঁড়ের মৃত্যুর খবর শুনে জমিতে এসেছি।
ফসল রক্ষার জন্য রবিবার তাদের জমিতে সার ও কীটনাশক প্রয়োগ করা হয়েছিল। সেই সার ও বিষ থেকেই ষাঁড়ের মৃত্যু হয়েছে বলে অনুমান গৌতমের। অপরদিকে, নীরেন্দ্রনাথ মাহাতো ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের অনুমান বিদ্যুৎতের শক খেয়ে ষাঁড়ের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল দেখেছিলাম জমিতে তাঁরের বেড়া ছিল। আজ সকালে দেখছি সেই বেড়া নেই। তাই মনে হচ্ছে, এই তাঁরের বেড়ায় কারেন্ট দেওয়া ছিল। সেই কারেন্ট খেয়ে ষাঁড়ের মৃত্যু হয়েছে। বিষ না কারেন্ট, কি কারণে ষাঁড়ের মৃত্যু হয় তা তদন্ত করে দেখুক প্রশাসন এটাই এখন গ্রামবাসীদের দাবি।
- হারিয়ে যাওয়া মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে বাবা মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিল ফেসবুক!
- হারিয়ে গেছে
- হায়দ্রাবাদে মৃত চোপড়ার পরিযায়ী শ্রমিক
- হাথরাসে পদপৃষ্ঠ হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় এফআইআরে নাম নেই স্বঘোষিত বাবার
- হাতছানি