রবি আড্ডায় ঈশিতা দে সরকার
সেই ত ধুন্ধুমার স্মৃতির কাছে অপদস্ত হয়ে থাকা… ।কাঁটাতার ডিঙিয়ে যে অক্ষরদল লাফাতে লাফাতে ঢুকে পড়ত আয়তক্ষেত্রিক ফ্রেমে, তাঁদের জন্য অনেক রাত জমিয়েছি।ফেল করা ছাত্রের মত উড়ন্ত হাওয়াদের কাছে জানতে চাই, রাখাল এখন কার উজানে গদ্য ভাসায়…কেমন আছে তার অথই চোখ??কোন দেওয়ালে সে রেখেছে পিঠের চাদর??
আমাকে একটা মানচিত্র দেবে কেউ?একটা রঙ পেন্সিল ও সাথে….। উত্তরেরা নিখোঁজ হয়ে গেলে মানুষ বেসামাল চিত্রকর হতেই পারে।হতেই পারে পুরোনো চিঠির ঘুঙুর থেকে তুলে নেওয়া ভালোবাসার অমীমাংসিত ঘোষণা। এই ঘোষণায় তীরন্দাজ, আয়োজন নেই।পৃষ্ঠা আর পৃষ্ঠা পেরিয়ে বেসামাল আঙুল আছে অতর্কিত প্রস্তাবের মতন….