রবি আড্ডায় স্বর্ণা দাস
চিৎকার! এই তেজস্ক্রিয় ইশারা এমন ভাবে বিচ্ছিন্ন করে গোপন চারণভূমি। সময়ের রোমন্থন তারপর টগবগে লালন
সদ্যজাত কুয়াশার ব্যাখ্যা করতে গিয়ে যে বাষ্পের জন্ম হলো, আমি জানি অনন্ত শতাব্দীর থেকে পালানো মেয়েটিকে তারা ধরে ফেলেছে। তারই এক নীরবতা মেখে আমার সন্ন্যাস ; নির্লিপ্ত যদিও গর্ভচ্যুত ক্ষার, যেটুকু আমি ঝুলে থাকা ভিন্নার্থে ধারালো খোলস। আবহের পাতা থেকে ব্যক্তিটি স্বপ্নের পাপোষ, লিরিকগুলো পিয়ানো ফুলের মৃত্যু…. আমাকে আমার অরণ্যে নেই…. উড়ছে বরফের ধনুক
পঁচিশ শতাংশ ডানার প্রলাপ , জলের পর্দা তুলে পয়গম্বরহীন নিরন্তর। ওদের মনোরম চিৎকাররাশি ধোঁয়া ওঠা হাড়ের রসুই
যেখানে যে ভাবে ছ্যাঁকা দিলে বিকেলের টুকরো জ্বলে ওঠে পোষা চুমুর মাটিতে । কাউকে আধ খাওয়া পালকের খোঁজ দিলে সেও ঘষা লাগা মিছিলে মিলিয়ে যায়, মিলিয়ে যায় অসুখ সেরে যাওয়া ফাঁকা পেচ্ছাপে, রোয়া ওঠা শব্দের নালিশে….। খিলখিল থাকে সভ্যতার ঘাস, ডুব নিচ্ছে বেলা, শবদেহ গুলো ফিসফিস করে
পোকামাকড়ের পেপারে মোড়ানো কান্না
সুতীব্র বোঁটার পাশেপাশে মুখ দিতে চাও?
নিরবতা গিলে খাও….