ধর্ম যার যার উৎসব সবার এই প্রবাদকে পাথেয় করে চোপড়া থানার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের প্রত্যন্ত এলাকার দাসপাড়া আবৃত্তি পরিষদ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নজীর গড়ল। প্রাক বসন্ত উৎসবের আয়োজন করে সীমান্তের প্রত্যন্ত এলাকায় বাংলার সংস্কৃতির উদাহরণ হয়ে রইল দাসপাড়া আবৃত্তি পরিষদ। এবার দ্বিতীয় বর্ষ প্রাক বসন্ত উৎসব পালন করছে তারা। পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, দাসপাড়া সাংস্কৃতিক মঞ্চ ও শান্তি রক্ষা কমিটির সদস্য বিশিষ্ট সমাজসেবী অমূল্য সাহা প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে এদিনের উৎসবের সূচনা করেন। এছাড়াও আবৃত্তি পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা শিক্ষিকা রিঙ্কু সাহার ছাত্র ছাত্রীদের পাশাপাশি তাঁদের অভিভাবকরাও বসন্ত উৎসবকে সংস্কৃতির রঙে রাঙিয়ে তুলেছিলেন।
স্থানীয় প্রিয়া দাসের সৃজনশীল সঞ্চালনায় অনুষ্ঠান অনন্য প্রাপ্তি লাভ করে। মূলত গত বছর থেকে বসন্ত উৎসব ও সবেবরাত
একই দিনে থাকায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বার্তা দিতেই এই প্রাক বসন্ত উৎসবের আয়োজন। মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষরাও যাতে একটা দিন রঙের উৎসবে মেতে ওঠে। সেই ভাবনাকেই সামনে রেখে প্রতিবছর এই প্রাক বসন্ত উৎসবের আয়োজন। এছাড়াও এলাকার হিন্দু মুসলিম সব ধর্মের কচিকাঁচাদের বাংলার সংস্কৃতি সম্পর্কে অবগত করতে দাসপাড়া আবৃত্তি পরিষদের এই উদ্যোগ। বসন্ত উৎসবের আগে এহেন সামাজিক বার্তা বহনকারী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানকে ঘিরে শিক্ষিকা রিঙ্কু সাহার প্রশংসায় সর্ব স্তরের মানুষ।
- হারিয়ে যাওয়া মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলেকে বাবা মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিল ফেসবুক!
- হারিয়ে গেছে
- হায়দ্রাবাদে মৃত চোপড়ার পরিযায়ী শ্রমিক