এককথায় উত্তর দাও:

  • ১) পৃথিবীর ব্যাসার্ধ কত?

উত্তর: ৬৩৭০ কিলোমিটার

  • ২) পৃথিবীর গভীরতম খনির কোথায় অবস্থিত?
  • ২)পৃথিবীর গভীরতম সোনার খনি কোথায় অবস্থিত?

উত্তর: দক্ষিণ আফ্রিকায় ( রবিনসন ডীপ)

  • ৩)পৃথিবীর গভীরতম কৃত্রিম গর্ত কোথায় অবস্থিত?

উত্তর: রাশিয়ার কোলা উপদ্বীপে।

  • ৪)পশ্চিমবঙ্গের কোথায় উষ্ণ প্রসবন আছে?

উত্তর: বক্রেশ্বরে।

  • ৫)পৃথিবীর অভ্যন্তরকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়? কী কী?

উত্তর:তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়।

  • কেন্দ্রমন্ডল
  • গুরুমন্ডল
  • ভূত্বক

৬) সিয়াল ও সিমার মাঝে কোন বিযুক্তরেখা আছে?

উত্তর :কনরাড বিযুক্তরেখা।

৭) ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের নিচে কোন বিযুক্তরেখা আছে?

উত্তর : মোহোরোভিসিক বিযুক্তরেখা।

৮)গুরুমন্ডল ও কেন্দ্র মন্ডলের মাঝে কোন বিযুক্তরেখা আছে?

উত্তর :গুটেনবার্গ বিযুক্তরেখা।

৯)পৃথিবীর চুম্বকীয় স্তর কোথায় আছে?

উত্তর : কেন্দ্র মন্ডলে।

১০) নিফে কাকে বলে?

উত্তর :কেন্দ্রমন্ডলকে।

১১) সিয়াল কোন শিলায় গঠিত?

উত্তর : গ্রানাইট শিলায়।

১২) সিমা কোন শিলায় গঠিত?

উত্তর :ব্যাসল্ট শিলায়।

প্রশ্ন গুলোর উত্তর দাও:

  • সিমা (SIMA) কী?

উত্তর :মহাসাগরের নীচে প্রধানত সিলিকন (Si) আর ম্যাগনেশিয়াম (Mg) দিয়ে তৈরি স্তরটি হলো সিমা(SIMA) ।এটি ভূত্বকের নিচের স্তর।

  • সিয়াল (SIAL) কী?

উত্তর: মহাদেশের নিচে সিলিকন( Si) ও অ্যালুমিনিয়াম (Al)দিয়ে তৈরি ভূত্বকের ওপরের স্তরটির নাম সিয়াল( SIAL)।

  • গুরুমন্ডলকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়? কী কী?

উত্তর : গুরুমন্ডলকে দুটি ভাগেভাগ করা হয়।

  • ১)নিফেসিমা
  • ২)ক্রোফেসিমা

কেন্দ্রমন্ডলকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়?

উত্তর :দুটি ভাগে ভাগ করা হয়।

  • ১)অন্ত:কেন্দ্র মন্ডল
  • ২) বহিঃকেন্দ্র মন্ডল

অ্যাস্থোনোস্ফিয়ার বলতে কি বোঝো?

উত্তর :শিলামন্ডলের নীচে গুরুমন্ডলের ওপরের অংশে বিশেষ স্তরটি হলো অ্যাস্তোনোসস্ফিয়ার।

  • শিলামন্ডল কী নিয়ে গঠিত?

উত্তর :ভূত্বক ও গুরুমণ্ডলের উপরিঅংশ নিয়ে গঠিত শিলামন্ডল।

  • ম্যাগমা কী?

উত্তর :ভূগর্ভে বা ভূঅভ্যন্তরে বিভিন্ন পদার্থ প্রচন্ড চাপ ও তাপে গ্যাস ও বাস্প মিশ্রিত হয়ে গলিত অবস্থায় থাকে। ভূঅভ্যন্তরে ভেতরে এই গলিত পদার্থকে ম্যাগমা বলে।

  • লাভা কী?

উত্তর :ভূঅভ্যন্তরের গলিত উত্তপ্ত অর্ধতরল ম্যাগমা ভূপৃষ্ঠের ফাটল দিয়ে বেড়িয়ে আসলে তাকে লাভা বলে।

  • ভূমিকম্পের তরঙ্গকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়? কী কী?

উত্তর : তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়।

১) P বা প্রাথমিক তরঙ্গ।

২) S বা গৌণ তরঙ্গ।

৩) L বা পৃষ্ট তরঙ্গ।

By nb24x7

দিনদুনিয়ার খাসখবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *