রায়গঞ্জ পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে একটি বাড়িতে জোরা খুনের ঘটনায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। রায়গঞ্জ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ গভঃ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠিয়েছে। খুনের ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ সন্দেহজনকভাবে একজনকে আটক করেছে।ঘটনার তদন্তে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পৌছেছে।
সূত্রের খবর, রায়গঞ্জ পৌর এলাকার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের উকিলপাড়া পীরপুকুরের পাশে তপন দে নামে একব্যাক্তি মেয়েকে নিয়ে বাড়িতে থাকতে। তার মেয়ে এবারে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে। সকালে পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। বাড়িতে তপনবাবু একাই ছিলেন।মেয়ে বাড়ি থেকে যাবার পরই তপনবাবুকে কেউ বা কারা এসে খুন করে। এখবর ছড়িয়ে পড়তেই রায়গঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌছায়। পুলিশ বাড়ি থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় তপনবাবু ছাড়াও আরও একজনের মৃতদেহ উদ্ধার করে।তার পরিচয় এখনও জানা যায়নি। পুলিশ মৃত দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রায়গঞ্জ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। খবর পেয়ে রায়গঞ্জ পুলিশ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডেনডুক শেরপা ঘটনাস্থলে পৌছান। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, বাড়ির মালিক তপন দে ছাড়াও আরো একজনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। দুস্কৃতিরা খুন করেছে। কি কারনে খুন তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।এক জনকে সন্দেহজনক ভাবে আটক করা হয়েছে।