নিউজডেস্ক: বর্ষার মরসুম বাদে বাকি সময় গুলোতে বাঁশের সাঁকোই একমাত্র ভরসা যাতায়াতের। মহানন্দা নদীর উপর সেই সাঁকোও যে খুব ভরসা যোগ্য এমন নয়। মাঝে মাঝেই সেই সাঁকো থেকে পড়ে গিয়ে দূর্ঘটনার কবলেও পরতে হয় নিত্য যাত্রীদের। কিছু সময় অন্তর অন্তর সেই সাঁকোও নষ্ট হয়ে যায়। আবার ঐ পথ ব্যবহার করতে খরচ হয় গাঁটের কড়িও। অন্য দিকে বর্ষায় নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা নৌকা। দশকের পর দশক এই অবস্থার মধ্যে দিয়েই যেতে হচ্ছে মালদা জেলার চাঁচলের শ্রীপতিপুর, গালিমপুর, যদুপুর, মালচা, কোবাইয়া, গোপালপুর ও উত্তর দিনাজপুরের জামালপুর এলাকার বাসিন্দাদের।রায়গঞ্জ আসতে বা চাঁচল স্কুল কলেজে যেতে দুই জেলার কয়েকটি গ্রামের কয়েক হাজার গ্রামবাসীর একমাত্র ভরসা ঐ সাঁকো।

তৃনমূলের সব মন্ত্রী একে একে জেলে যাবে

গ্রামবাসীদের অভিযোগ, নদীর ওপর স্থায়ী সেতু নিয়ে কারোর কোনো হেলদোল নাই নেতা মন্ত্রীদের।অন্যদিকে মহানন্দায় সেতু তৈরি পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি বা জেলা পরিষদের পক্ষে সম্ভবও নয়। তবু এ নিয়ে উদ্যোগী হওয়ার কথা জানিয়েছেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি রফিকুল হোসেন। তিনি বলেন, ‘‘ইটাহারের বিধয়াক ও চাঁচলের বিধায়কের সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলব। ওখানে যাতে সেতু হয় তা নিয়ে সবরকম চেষ্টা করব।’’ চাঁচলের মহকুমাশাসক কল্লোল রায় বলেন, ‘‘প্রশাসনের তরফে ওখানকার সমস্যার বিষয়টি দেখা হবে।’’

শনিবারের ৫০০ তম সাহিত্য বাসর

By nb24x7

দিনদুনিয়ার খাসখবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *