প্রায় ছয় থেকে ৭ বছর আগে রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ না করে পালিয়ে যায় ঠিকাদার, অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এলাকাবাসীকে । দীর্ঘ লড়াই আন্দোলনের পর মঙ্গলবার এলাকায় পরিদর্শনে আসেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের আধিকারিকরা বলে জানিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা। নতুন করে আশার আলো দেখছেন গ্রামবাসীরা । হয়তো লোকসভা নির্বাচন সমাপ্ত হলেই পুনরায় রাস্তার কাজ শুরু হবে, এই নরক যন্ত্রণা থেকে চিরতরে রেহাই পাবে তাই খুশি গ্রামের ৮ থেকে ৮০ সকলেই । উল্লেখ্য ধুমডাঙ্গী হয়ে কৈমারী ও পোয়াখালি হয়ে ধামিগছ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ছয় কিলোমিটার রাস্তার অধিকাংশের বেহাল দশার কারণে সমস্যায় পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা। এলাকাবাসীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, চরাইগছ, বিন্নাবাড়ি,কৈমারী ও পোয়াখালি সহ ৫-৭টি গ্রামের মানুষকে এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। রাস্তার অধিকাংশ জুড়েই পাথর গড়াগড়ি করছে। কোথাও পাথর উঠে বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। ধুমডাঙ্গী এলাকার বাসিন্দা মহাম্মদ মুন্না আজিজ বলেন, গত ৬-৭ বছর আগে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ অর্থে রাস্তার কাজ শুরু হয়। মাঝপথে ঠিকাদার পালিয়ে যাওয়াতে এখনও রাস্তার সমস্যা রয়েই গিয়েছে।এদিন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের আধিকারিকরা এলাকা পরিদর্শন করে গেলেন আমরা আশা করছি দ্রুত রাস্তার কাজ পুনরাই শুরু হবে ।